সৃজনশীল

স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টিতে অণুজীবের ভূমিকা

অণুজীবের কিছু প্রকার স্বাস্থ্য ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে, কারণ এগুলো মানবদেহে প্রবেশ করে সংক্রমণ ঘটায় এবং বিভিন্ন রোগের কারণ হয়। ক্ষতিকর অণুজীবগুলি মূলত ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, ফাঙ্গাস ও প্রোটোজোয়া থেকে আসে এবং বিভিন্ন উপায়ে শরীরে প্রবেশ করতে পারে, যেমন দূষিত খাবার, পানি, বাতাস, বা সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে। স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হিসেবে অণুজীবের ভূমিকা: ১. সংক্রামক রোগ সৃষ্টি অণুজীব দ্বারা সংক্রমিত …

Read More »

ব্লগ কাকে বলে

ব্লগ হলো এমন একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বা ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট যেখানে ব্যক্তি বা সংস্থা নিয়মিতভাবে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখা প্রকাশ করে। ব্লগে সাধারণত ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা, মতামত, তথ্যভিত্তিক লেখা, নির্দেশিকা, গল্প, অথবা নির্দিষ্ট বিষয়ে ধারণা প্রকাশ করা হয়। এটি মূলত একটি ডায়েরি-ধর্মী লেখা যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে পাঠকদের কাছে পৌঁছে। ব্লগের বৈশিষ্ট্য: নিয়মিত আপডেট: ব্লগে নতুন পোস্ট নিয়মিতভাবে যোগ করা হয়। ব্যক্তিগত এবং …

Read More »

অণুজীব সার পরিবেশ বান্ধব কেন

অণুজীব সার (Biofertilizers) পরিবেশবান্ধব কারণ এটি প্রাকৃতিক উপায়ে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি করে এবং রাসায়নিক সার ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব এড়িয়ে টেকসই কৃষি চর্চায় সহায়তা করে। এতে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় থাকে এবং মাটি ও পানি দূষণ রোধ হয়। অণুজীব সার পরিবেশবান্ধব হওয়ার কারণ: ১. মাটির স্বাস্থ্য রক্ষা অণুজীব সার মাটির জৈবিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি করে, যার ফলে মাটির গঠন, জল ধারণ ক্ষমতা ও …

Read More »

মানব কল্যাণে অণুজীবের ভূমিকা

অণুজীব শুধুমাত্র রোগ সৃষ্টির জন্যই নয়, বরং মানবকল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। খাদ্য উৎপাদন, ঔষধ শিল্প, পরিবেশ সংরক্ষণ, কৃষি এবং প্রযুক্তিতে অণুজীবের বিভিন্ন ইতিবাচক ব্যবহার রয়েছে। মানবকল্যাণে অণুজীবের প্রধান ভূমিকা: ১. খাদ্য শিল্পে অণুজীবের ব্যবহার অণুজীব বিভিন্ন খাদ্য পণ্য তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে, যেমন: দই ও পনির: Lactobacillus এবং Streptococcus ব্যাকটেরিয়া দুধকে দইতে পরিণত করে এবং দইয়ের হজমক্ষমতা বাড়ায়। বেকারি শিল্প: …

Read More »

কত উচ্চতায় বিভবশক্তি গতিশক্তির অর্ধেক হবে

ক্রয় ও বিক্রয়ের হার বিবেচনা ৫ টাকায় ৫টি পণ্য ক্রয় করা হয়েছে, অর্থাৎ প্রতি পণ্যের ক্রয়মূল্য: ৫ ÷ ৫ = ১ টাকা ৪ টাকায় ৫টি পণ্য বিক্রয় করা হয়েছে, অর্থাৎ প্রতি পণ্যের বিক্রয়মূল্য: ৪ ÷ ৫ = ০.৮ টাকা ক্ষতির হিসাব ক্ষতি নির্ণয়: ক্রয়মূল্য – বিক্রয়মূল্য = ১ – ০.৮ = ০.২ টাকা শতকরা ক্ষতির হিসাব শতকরা ক্ষতির নির্ণয় করতে: …

Read More »

ত্রিভুজের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ 3 সে.মি. হলে, উহার নববিন্দু বৃত্তের ব্যাসার্ধ কত হবে?

ত্রিভুজের ক্ষেত্রে পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (RRR) এবং নববিন্দু বৃত্তের ব্যাসার্ধ (rrr) এর মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্ক নির্ভর করে ত্রিভুজের ধরণ এবং বাহুগুলোর দৈর্ঘ্যের উপর। বিশেষ ক্ষেত্রে: সমবাহু ত্রিভুজের জন্য: নববিন্দু বৃত্তের ব্যাসার্ধ (rrr) এবং পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (RRR) এর মধ্যে সম্পর্ক হলো: r=R2r = \frac{R}{2}r=2R​এখানে, R=3 cmR = 3 \, \text{cm}R=3cm। সুতরাং, r=32=1.5 cmr = \frac{3}{2} = 1.5 \, \text{cm}r=23​=1.5cm উত্তর: নববিন্দু …

Read More »

একটি সমবাহু ত্রিভুজের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ 6 সে.মি. হলে ঐ ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য কত?

একটি সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রে, পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (RRR) এবং ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য (aaa) এর মধ্যে সম্পর্ক হলো: R=a3R = \frac{a}{\sqrt{3}}R=3​a​ এখানে R=6 cmR = 6 \, \text{cm}R=6cm। সুতরাং, 6=a36 = \frac{a}{\sqrt{3}}6=3​a​ এখন aaa বের করতে সমীকরণটি সমাধান করি: a=6×3a = 6 \times \sqrt{3}a=6×3​ a≈6×1.732=10.392 cma \approx 6 \times 1.732 = 10.392 \, \text{cm}a≈6×1.732=10.392cm উত্তর: সমবাহু ত্রিভুজের প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য 10.39 cm\mathbf{10.39 \, \text{cm}}10.39cm (প্রায়) …

Read More »

ত্রিভুজের পরিবৃত্ত কাকে বলে

ত্রিভুজের পরিবৃত্ত (Circumcircle) হলো একটি বৃত্ত, যা ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষবিন্দু (vertices) স্পর্শ করে। এই বৃত্তের কেন্দ্রকে পরিকেন্দ্র (Circumcenter) এবং ব্যাসার্ধকে পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (Circumradius) বলা হয়। পরিকেন্দ্রের বৈশিষ্ট্য: পরিকেন্দ্র ত্রিভুজের তিনটি বাহুর লম্বদ্বিখণ্ডকের (perpendicular bisectors) ছেদবিন্দু। এটি ত্রিভুজের ভিতরে, বাইরের, অথবা ঠিক বাহিরের উপর অবস্থান করতে পারে, ত্রিভুজের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে: যদি ত্রিভুজটি তীক্ষ্ণকোণী (Acute) হয়, পরিকেন্দ্র ত্রিভুজের ভিতরে থাকে। …

Read More »

পরিবৃত্ত তাপমাত্রা কাকে বলে

পরিবৃত্ত তাপমাত্রা বলতে বোঝায় এমন একটি তাপমাত্রা, যেখানে একটি পদার্থ তার চারপাশের পরিবেশের সাথে তাপের বিনিময় বন্ধ করে এবং উভয়ের তাপমাত্রা সমান হয়ে যায়। এটি সাধারণত বস্তুর তাপমাত্রা এবং পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে সামঞ্জস্য বা ভারসাম্যের অবস্থা। উদাহরণ: একটি গরম পানির গ্লাসকে যদি ঘরের পরিবেশে রেখে দেওয়া হয়, তাহলে সময়ের সাথে সাথে পানির তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমে ঘরের পরিবেশের তাপমাত্রার সমান …

Read More »

ফিশান বিক্রিয়া কাকে বলে

ফিশান বিক্রিয়া (Fission Reaction) হল একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস (যেমন ইউরেনিয়াম-২৩৫ বা প্লুটোনিয়াম-২৩৯) ভেঙে দুটি বা তার বেশি হালকা নিউক্লিয়াসে বিভক্ত হয়। এই বিক্রিয়ার ফলে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়। এটি নিউক্লিয়ার শক্তির অন্যতম উৎস। ফিশান বিক্রিয়ার প্রধান বৈশিষ্ট্য: নিউট্রন শোষণ: ভারী নিউক্লিয়াস একটি নিউট্রন শোষণ করার পরে স্থিতিশীলতা হারায়। নিউক্লিয়াস বিভাজন: ভারী পরমাণু ভেঙে দুটি বা …

Read More »