একটি ব্যাকটেরিয়া যদি ২০ মিনিটে দ্বিগুণ হয়ে যায় তাহলে ৬ ঘন্টায় তাদের মোট সংখ্যা কত হবে

প্রথমে দেখি ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা কিভাবে বৃদ্ধি পায়। ব্যাকটেরিয়া ২০ মিনিটে দ্বিগুণ হয়, তাই এটি জ্যামিতিক ধারা অনুসরণ করে বৃদ্ধি পায়। ধরা যাক: প্রাথমিক ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা = N0N_0N0​। ব্যাকটেরিয়া ২০ মিনিটে দ্বিগুণ হয়। t=6 ঘণ্টা=360 মিনিটt = 6 \, \text{ঘণ্টা} = 360 \, \text{মিনিট}t=6ঘণ্টা=360মিনিট। মোট ধাপ: ২০ মিনিটে ১ বার দ্বিগুণ হয়, সুতরাং ৬ ঘণ্টায় মোট: ধাপ সংখ্যা=36020=18\text{ধাপ সংখ্যা} = \frac{360}{20} = 18ধাপ সংখ্যা=20360​=18 জ্যামিতিক …

Read More »

সর্বনিম্ন কত টাকা থাকলে যাকাত দিতে হবে

যাকাত প্রদানের জন্য সর্বনিম্ন পরিমাণ অর্থ বা সম্পত্তি নির্ধারণ করতে “নিসাব” ব্যবহার করা হয়। ইসলামে নিসাবের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয় স্বর্ণ বা রূপার ভিত্তিতে। নিসাবের পরিমাণ (হিজরি ২০২৫ সাল অনুসারে): স্বর্ণের ভিত্তিতে নিসাব: ৭.৫ তোলা (মিসকাল) = ৮৭.৪৮ গ্রাম স্বর্ণ। যদি কারও কাছে এই পরিমাণ স্বর্ণ বা এর সমমূল্যের টাকা থাকে, তবে যাকাত দিতে হবে। রূপার ভিত্তিতে নিসাব: ৫২.৫ তোলা …

Read More »

ত্রিভুজের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ 3 সে.মি. হলে, উহার নববিন্দু বৃত্তের ব্যাসার্ধ কত হবে?

ত্রিভুজের ক্ষেত্রে পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (RRR) এবং নববিন্দু বৃত্তের ব্যাসার্ধ (rrr) এর মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্ক নির্ভর করে ত্রিভুজের ধরণ এবং বাহুগুলোর দৈর্ঘ্যের উপর। বিশেষ ক্ষেত্রে: সমবাহু ত্রিভুজের জন্য: নববিন্দু বৃত্তের ব্যাসার্ধ (rrr) এবং পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (RRR) এর মধ্যে সম্পর্ক হলো: r=R2r = \frac{R}{2}r=2R​এখানে, R=3 cmR = 3 \, \text{cm}R=3cm। সুতরাং, r=32=1.5 cmr = \frac{3}{2} = 1.5 \, \text{cm}r=23​=1.5cm উত্তর: নববিন্দু …

Read More »

একটি সমবাহু ত্রিভুজের পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ 6 সে.মি. হলে ঐ ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য কত?

একটি সমবাহু ত্রিভুজের ক্ষেত্রে, পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (RRR) এবং ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য (aaa) এর মধ্যে সম্পর্ক হলো: R=a3R = \frac{a}{\sqrt{3}}R=3​a​ এখানে R=6 cmR = 6 \, \text{cm}R=6cm। সুতরাং, 6=a36 = \frac{a}{\sqrt{3}}6=3​a​ এখন aaa বের করতে সমীকরণটি সমাধান করি: a=6×3a = 6 \times \sqrt{3}a=6×3​ a≈6×1.732=10.392 cma \approx 6 \times 1.732 = 10.392 \, \text{cm}a≈6×1.732=10.392cm উত্তর: সমবাহু ত্রিভুজের প্রতিটি বাহুর দৈর্ঘ্য 10.39 cm\mathbf{10.39 \, \text{cm}}10.39cm (প্রায়) …

Read More »

ত্রিভুজের পরিবৃত্ত কাকে বলে

ত্রিভুজের পরিবৃত্ত (Circumcircle) হলো একটি বৃত্ত, যা ত্রিভুজের তিনটি শীর্ষবিন্দু (vertices) স্পর্শ করে। এই বৃত্তের কেন্দ্রকে পরিকেন্দ্র (Circumcenter) এবং ব্যাসার্ধকে পরিবৃত্তের ব্যাসার্ধ (Circumradius) বলা হয়। পরিকেন্দ্রের বৈশিষ্ট্য: পরিকেন্দ্র ত্রিভুজের তিনটি বাহুর লম্বদ্বিখণ্ডকের (perpendicular bisectors) ছেদবিন্দু। এটি ত্রিভুজের ভিতরে, বাইরের, অথবা ঠিক বাহিরের উপর অবস্থান করতে পারে, ত্রিভুজের প্রকৃতির উপর নির্ভর করে: যদি ত্রিভুজটি তীক্ষ্ণকোণী (Acute) হয়, পরিকেন্দ্র ত্রিভুজের ভিতরে থাকে। …

Read More »

পরিবৃত্ত কাকে বলে

পরিবৃত্ত কাকে বলে? পরিবৃত্ত গণিতের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা জ্যামিতিক আকৃতির সঙ্গে জড়িত। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, পরিবৃত্ত হলো একটি বদ্ধ বক্ররেখা যা একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করে নির্দিষ্ট দূরত্বে থাকে। একে ইংরেজিতে “Circle” বলা হয়। পরিবৃত্তের সংজ্ঞা পরিবৃত্ত হলো এমন একটি বদ্ধ বক্ররেখা যার প্রতিটি বিন্দু একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্রীয় বিন্দু থেকে সমান দূরত্বে অবস্থিত। উদাহরণস্বরূপ, যদি O একটি নির্দিষ্ট …

Read More »

পরিবৃত্ত তাপমাত্রা কাকে বলে

পরিবৃত্ত তাপমাত্রা বলতে বোঝায় এমন একটি তাপমাত্রা, যেখানে একটি পদার্থ তার চারপাশের পরিবেশের সাথে তাপের বিনিময় বন্ধ করে এবং উভয়ের তাপমাত্রা সমান হয়ে যায়। এটি সাধারণত বস্তুর তাপমাত্রা এবং পরিবেশের তাপমাত্রার মধ্যে সামঞ্জস্য বা ভারসাম্যের অবস্থা। উদাহরণ: একটি গরম পানির গ্লাসকে যদি ঘরের পরিবেশে রেখে দেওয়া হয়, তাহলে সময়ের সাথে সাথে পানির তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমে ঘরের পরিবেশের তাপমাত্রার সমান …

Read More »

ফিশান বিক্রিয়া কাকে বলে

ফিশান বিক্রিয়া (Fission Reaction) হল একটি প্রক্রিয়া যেখানে একটি ভারী পরমাণুর নিউক্লিয়াস (যেমন ইউরেনিয়াম-২৩৫ বা প্লুটোনিয়াম-২৩৯) ভেঙে দুটি বা তার বেশি হালকা নিউক্লিয়াসে বিভক্ত হয়। এই বিক্রিয়ার ফলে বিপুল পরিমাণ শক্তি নির্গত হয়। এটি নিউক্লিয়ার শক্তির অন্যতম উৎস। ফিশান বিক্রিয়ার প্রধান বৈশিষ্ট্য: নিউট্রন শোষণ: ভারী নিউক্লিয়াস একটি নিউট্রন শোষণ করার পরে স্থিতিশীলতা হারায়। নিউক্লিয়াস বিভাজন: ভারী পরমাণু ভেঙে দুটি বা …

Read More »

ছদ্ম হ্যালোজেন কাকে বলে

ছদ্ম হ্যালোজেন বা “Pseudohalogen” হলো এমন এক ধরনের যৌগ যা রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মের দিক থেকে হ্যালোজেন পরমাণুর মতো আচরণ করে, তবে এটি হ্যালোজেন নয়। ছদ্ম হ্যালোজেন সাধারণত দুটি বা ততোধিক পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত হয় এবং এর বৈশিষ্ট্য হ্যালোজেনদের মতোই, যেমন − তারা হ্যালাইড আয়ন গঠন করতে পারে। উদাহরণ: সায়ানোজেন (C2N2C_2N_2C2​N2​) থায়োসায়ানেট (SCN−SCN^-SCN−) আযাইড (N3−N_3^-N3−​) বৈশিষ্ট্য: হ্যালোজেনদের মতোই ছদ্ম হ্যালোজেনও …

Read More »

আন্ত হ্যালোজেন যৌগ কি

আন্ত হ্যালোজেন যৌগ (Interhalogen Compounds) হলো দুটি ভিন্ন হ্যালোজেন পরমাণুর সমন্বয়ে গঠিত রাসায়নিক যৌগ। হ্যালোজেন মৌলগুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্লোরিন (F), ক্লোরিন (Cl), ব্রোমিন (Br), আয়োডিন (I), এবং অ্যাস্টাটিন (At)। আন্ত হ্যালোজেন যৌগে একটির সাথে অন্যটি রাসায়নিক বন্ধনে যুক্ত থাকে। আন্ত হ্যালোজেন যৌগের বৈশিষ্ট্য: গঠন: আন্ত হ্যালোজেন যৌগের সাধারণ রসায়নিক গঠন হলো: AB, AB₃, AB₅, বা AB₇ এখানে A হলো বৃহত্তর …

Read More »

হ্যালোজেন মৌল কাকে বলে

হ্যালোজেন মৌল হলো পর্যায় সারণির ১৭তম গ্রুপের (Group 17) মৌলগুলো, যা অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল এবং গ্যাস, তরল ও কঠিন অবস্থায় পাওয়া যায়। হ্যালোজেন শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ “halos” (লবণ) এবং “genes” (উৎপাদনকারী) থেকে, অর্থাৎ “লবণ উৎপাদনকারী।” হ্যালোজেন মৌলের সংজ্ঞা: হ্যালোজেন মৌল হলো পর্যায় সারণির ১৭তম গ্রুপের মৌল, যা অত্যন্ত প্রতিক্রিয়াশীল অধাতু এবং সাধারণত ধাতুর সাথে বিক্রিয়া করে লবণ উৎপন্ন করে। হ্যালোজেন …

Read More »

সোশ্যাল মিডিয়া কাকে বলে

সোশ্যাল মিডিয়া বলতে ইন্টারনেটভিত্তিক এমন একটি প্ল্যাটফর্ম বা মাধ্যমকে বোঝায়, যেখানে মানুষ নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে, বিভিন্ন তথ্য শেয়ার করে এবং ভার্চুয়াল কমিউনিটি গঠন করে। এটি মূলত ব্যবহারকারীদের তথ্য বিনিময়, মতামত প্রকাশ, ছবি বা ভিডিও শেয়ারিং, এবং বিভিন্ন ধরণের বিষয়বস্তু তৈরি ও প্রচারের সুযোগ করে দেয়। সোশ্যাল মিডিয়ার সংজ্ঞা: সোশ্যাল মিডিয়া হলো ইন্টারনেটভিত্তিক একটি ডিজিটাল যোগাযোগ মাধ্যম, যা ব্যবহারকারীদের …

Read More »

তাপপ্রবাহ কাকে বলে

তাপপ্রবাহ (Heat Transfer) হলো তাপশক্তি স্থানান্তরের একটি প্রক্রিয়া, যা তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে ঘটে। তাপ সর্বদা উচ্চ তাপমাত্রার স্থান থেকে নিম্ন তাপমাত্রার স্থানে প্রবাহিত হয়, যতক্ষণ না উভয় স্থানের তাপমাত্রা সমান হয়। তাপপ্রবাহের সংজ্ঞা: তাপপ্রবাহ বলতে সেই প্রক্রিয়াকে বোঝায়, যার মাধ্যমে তাপ এক বস্তু থেকে অন্য বস্তুতে বা একই বস্তুর এক অংশ থেকে অন্য অংশে স্থানান্তরিত হয়। তাপপ্রবাহের প্রকারভেদ: তাপপ্রবাহ তিনটি …

Read More »

অণুজীব জগৎ কাকে বলে

অণুজীব জগৎ বলতে এমন এক বিশাল জীবজগৎকে বোঝায়, যেখানে অতিক্ষুদ্র জীবগুলি বিদ্যমান, যা খালি চোখে দেখা যায় না এবং দেখতে অণুবীক্ষণ যন্ত্রের প্রয়োজন হয়। এই অণুজীবগুলি এককোষী বা বহুকোষী হতে পারে এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের প্রায় সবখানে—মাটি, পানি, বায়ু এবং অন্যান্য জীবদেহে—অবস্থান করতে সক্ষম। অণুজীবের শ্রেণিবিভাগ: ১. ব্যাকটেরিয়া (Bacteria): এককোষী প্রোক্যারিওটিক জীব, যা বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি করতে পারে অথবা উপকারী ভূমিকা …

Read More »

কুরি তাপমাত্রা কাকে বলে

কুরি তাপমাত্রা (Curie Temperature) হলো একটি নির্দিষ্ট তাপমাত্রা, যার উপরে কোনো ফেরোম্যাগনেটিক পদার্থ তার চৌম্বক ধর্ম হারিয়ে ফেলে এবং প্যারাম্যাগনেটিক ধর্ম অর্জন করে। এই তাপমাত্রায় ফেরোম্যাগনেটিক পদার্থের অভ্যন্তরে চৌম্বক ডোমেইনগুলোর সুনির্দিষ্ট বিন্যাস ভেঙে যায় এবং এলোমেলো হয়ে পড়ে। সংজ্ঞা: কুরি তাপমাত্রা সেই নির্দিষ্ট তাপমাত্রা, যেখানে ফেরোম্যাগনেটিক পদার্থের চৌম্বক ধর্ম প্যারাম্যাগনেটিক ধর্মে রূপান্তরিত হয়। ফেরোম্যাগনেটিক এবং প্যারাম্যাগনেটিক ধর্ম: ফেরোম্যাগনেটিক ধর্ম: ফেরোম্যাগনেটিক …

Read More »